পিয়াল হাসান,ঝিনাইদহ:প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিশুদের লেখাপড়া মান উন্নয়ন ও বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষে প্রতিবছর প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে প্রতিটি বিদ্যালয় স্লিপ, রুটিন মেরামত এবং প্রাক প্রাথমিক বাবদ বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই বরাদ্দের টাকা বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটিকে নিয়ে প্রধান শিক্ষক বিভিন্ন উপকরণ সামগ্রী ও বিদ্যালয়ের অন্যান্য কাজ করার করার সরকারি নীতিমালা রয়েছে। অভিযোগ উঠেছে ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো: আসাদুজ্জামান এ সকল উপকরণ কমদামে ক্রয় করে প্রধান শিক্ষকদের নিকট তিনগুন বেশিদামে বিক্রি করে আসছে। কেঊ নিতে না চাইলে বাধ্য করা হয়েছে। তিনি দীর্ঘ ০৬ বছর এ উপজেলায় কর্মরত থেকে এ বানিজ্য চালিয়ে আসছেন। এ কয় বছরে উপকরণ বানিজ্য করে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। এছাড়া প্রতি বছর অফিস খরচ বাবদ ঘুষ হিসেবে বিদ্যালয় প্রতি নিয়েছেন ৪৫০০-৫০০০/-টাকা।তার অধিনস্ত ২টি ক্লাষ্টারে বিদ্যালয়ের সংখ্যা মোট ৪৬ টি। সকল প্রধান শিক্ষককে জিম্মি করে এ অফিসার তার এই অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। উল্লেখ থাকে যে উক্ত অফিসারের পুর্বের ষ্টেশন সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলায় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে এ ধরনের একটি মামলা চলমান রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মহেশপুর উপজেলার একাধিক শিক্ষক জানান তাদের সকল উপকরণ সরবরাহ করেন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার আসাদুজ্জামান।ভুক্তভোগী শিক্ষক গন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
শিরোনামঃ
নোটিশঃ
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার মো:আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ ও উপকরণ বানিজ্যের অভিযোগ
- Reporter Name
- Update Time : ০৯:৫৯:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪
- ৫০২ Time View
Tag :
Popular Post