ফাহাদ,ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি:টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার এক সফল ফ্রিল্যান্সার আলমগীর হোসাইন। চারদিকে যখন করোনা মহামারি তখন ই দেশের তরুণ সমাজে ফ্রিলান্সিং কাজের উপর স্বপ্ন সৃষ্টি হয়। নিজে কিছু করার অদ্যম ইচ্ছা থেকেই হাজারও তরুণ বেকার ছেলে মেয়ে বেছে নেন ফ্রিল্যান্সিং জগৎ। ঘরে বসে সারা বিশ্বের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং কাজ করার আলোকিত নিভরযোগ্য উদ্যোগ এবং মাধ্যম এটি৷ যার কারণে হাজারও বেকার মানুষ এখন নিজের কেরিয়ার ফোকাস করছে এবং সাফল্যের চূড়াই পৌছে দিচ্ছে নিজ স্বপ্নকে। তেমন ই এক ফ্রিল্যান্সিং জগৎ এর তরুণ উদ্যোগক্তা আলমগীর হোসাইন। তার সাফল্যের গল্প জানতে গেলে তিনি বলেন,
সময়টা ২০২২ সাল, করোনা মহামারির কারণে স্কুল, কলেজ সবকিছু বন্ধ হয়ে যায় এবং অনলাইনে ক্লাসের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন আমি অনার্স ৩য় বর্ষের ছাত্র। করোনা ভাইরাসের কারণে অনলাইনে ক্লাস করতাম বিশেষ করে ইউটিউবে ক্লাস বেশি করা হতো। তখন আমার ওয়াইফাই কানেকশন ছিল না, মোবাইলে এমবি কিনে ক্লাস করতাম। আমি আগে থেকেই ইন্টারনেটে অনেক ঘাটাঘাটি করতাম বিশেষ করে ইউটিউবে। তখন শুধু ভিডিও দেখা হতো। একদিন ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় একটি ভিডিও আমার সামনে আসলো একজন ইউটিউবার ইউটিউব থেকে তার ইনকাম সম্পর্কে বলছেন। তো এই ভিডিওটা দেখে আমার আগ্রহ জাগল যেহেতু আমি অনলাইনে অনেক সময় স্পেন্ড করি তাই ভাবলাম সময়টাকে কাজে লাগানো যাক।সেই থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত আমাকে আমার আপ্লাইন এবং আমার মেন্টর অনেক সহায়তার মাধ্যমে সাপোর্ট সার্ভিস দিয়ে এতোদূর পর্যন্ত নিয়ে আসছে তাদের প্রতি আমি কৃতঘ্ন।
তিনি আরও বলেন,আমার ইচ্ছা আমার পরিবার, এলাকা, উপজেলা এবং জেলার অভন্ত্যরে বেকার যুবক, স্টুডেন্টদের, সহায়তার মাধ্যমে তাদের একটা সুন্দর ক্যারিয়ার উপহার দেয়া। সকলেই আমার জন্য দোআ করবেন