Add more content here...
Dhaka ০১:৫৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
পাবনার আটগড়িয়ায় আন্তঃনগর বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয় কালুখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়ী হলেন যারা মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত হলেপ্রভাব পড়বে বাংলাদেশে – প্রধানমন্ত্রী টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর ও ধনবাড়ি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোট কেন্দ্র সমূহ পরিদর্শন করেন পুলিশ সুপার পলাশবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদুল আমিন মন্ডল সুমন যুবদল থেকে বহিস্কার প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফিরে আসবোই – শেখ হাসিনা বেহাল দশা সুন্দাদিল মাদ্রাসা এবং কাজীপাড়ার কাঁচা রাস্তাটির জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায় জমি বিক্রয়ের টাকা গ্রহণ করার পরেও রেজিস্ট্রি না দেওয়ার অভিযোগ মানিকগঞ্জ সিংগাইরে রনি কোম্পানির বিরুদ্ধে কৃষক মহলের অভিযোগ টাঙ্গাইল কাভার্ডভ্যান ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

মহান স্বাধীনতা দিবস

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:৩৬:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪
  • ২০০ Time View

আরমান হোসেন খান,
জেলা প্রতিনিধি,ঢাকাঃ
১৯৭২ সাল থেকে প্রতিবছর ২৬শে মার্চ তারিখে উদযাপিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে(কাল রাত) তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিক ভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে এক তার বার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে এম.এ.হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণের ঘোষণা পত্র পাঠ করেন। পরে ২৭ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান একই কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার গভীর রাতে পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) নিরীহ জনগণের উপর হামলা চালায়। ঢাকার বিভিন্ন স্হানে গোলাবর্ষণ করা হয়, অনেক স্হানে নারীদের উপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয় এবং অনেক স্হানে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। এমতাবস্থায় বাঙালিদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হয় এবং অনেক স্হানেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করেই অনেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। পরবর্তীতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাবার পর আপামর বাঙালি জনতা পশ্চিম পাকিস্তানি জান্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে এবং ফলস্বরূপ দীর্ঘ ৯মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন করে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বাংলাদেশি it কোম্পানি

পাবনার আটগড়িয়ায় আন্তঃনগর বুড়িমারী এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হয়

x

মহান স্বাধীনতা দিবস

Update Time : ০২:৩৬:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০২৪

আরমান হোসেন খান,
জেলা প্রতিনিধি,ঢাকাঃ
১৯৭২ সাল থেকে প্রতিবছর ২৬শে মার্চ তারিখে উদযাপিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে(কাল রাত) তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিক ভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেফতার হওয়ার পূর্বে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে এক তার বার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। ২৬ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে এম.এ.হান্নান চট্টগ্রামের কালুরঘাট স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ গ্রহণের ঘোষণা পত্র পাঠ করেন। পরে ২৭ মার্চ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান একই কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তান সরকার গভীর রাতে পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) নিরীহ জনগণের উপর হামলা চালায়। ঢাকার বিভিন্ন স্হানে গোলাবর্ষণ করা হয়, অনেক স্হানে নারীদের উপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয় এবং অনেক স্হানে পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড চালানো হয়। এমতাবস্থায় বাঙালিদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ার অবস্থা সৃষ্টি হয় এবং অনেক স্হানেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণার অপেক্ষা না করেই অনেকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন। পরবর্তীতে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা পাবার পর আপামর বাঙালি জনতা পশ্চিম পাকিস্তানি জান্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে এবং ফলস্বরূপ দীর্ঘ ৯মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন করে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটায়।