Add more content here...
Dhaka ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বগুড়ায় হঠাৎ করেই কালেক্টরেট পাবলিক স্কুলের ২২ শিক্ষার্থী অসুস্থ- স্কুল বন্ধ ঘোষণা আজ মধ্যরাত থেকে সাগরে ৬৫ দিনের জন্য সব ধরনের মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা লালপুরে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বগুড়ার আদমদীঘিতে মোটরসাইকেল শোডাউনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে দুই প্রার্থীর ২০ হাজার টাকা জরিমানা বোচাগঞ্জে এক যুবকের অর্ধ গলিত মরদেহ উদ্ধার আদিতমারীতে ভেলাবাড়ি ইউনিয়ন এর শালমারায় বায়ার কোম্পানির ভুট্টা বীজ ৯২১৭এর মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলায় হজ্ব প্রশিক্ষণ ২০২৪ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ নিটিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত তিতাসে এক ফার্মেসি ব্যবসায়ীকে কুপিয়েহত্যা চেষ্টা  টেকনাফে নতুন বিসমিল্লাহ ডেন্টাল কেয়ার
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

চিলমারীতে প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:৫৯:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৭২ Time View

লিটন সরকার,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
দুর্নীতি, অনিয়ম, অনুপস্থিতি, সেচ্ছাচারিতা, অসদাচরণ, যৌন হয়রানি ও অর্থ আত্মসাতসহ নানা অভিযোগের কারণে এক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার সকাল ১১ টার দিকে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের খেরুয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সচেতন নাগরিক সমাজের উদ্যোগে ঘন্টা ব্যাপি এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।এর আগে গচ্ছগ্রাম থেকে এলাকাবাসীসহ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সচেতন নাগরিক সমাজের লোকজন প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমানের অপসারণের দাবিতে মিছিল করে খেরুয়ারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এসে ঘন্টা ব্যাপি মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় অংশগ্রহণ করে প্রধান শিক্ষকের নানা অভিযোগ তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান করেন এসময় বীর মুক্তিযোদ্বা মো. জামাল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জবেদ আলী, মহর উদ্দিন, ফারুক মিয়া, ওমর দেওয়ানিসহ অনেকই বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, খেরুয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকে তিনি সীমাহীন দুর্নীতি, অনিয়ম করে যাচ্ছেন। এসবের অভিযোগ দিলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, এক মাসে বিদ্যালয়ে ২ থেকে ৩ দিন উপস্থিত থাকলেও বাকি ২৭ দিন অনুপস্থিত থাকেন অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সহকারি শিক্ষকদের সাথে খারাপ আচরণ, খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানি করেন প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমান বলে অভিযোগ তুলেন বক্তারা।বক্তারা আরও বলেন, প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমান সরকারি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক বরাদ্দের টাকা কাজ না করে তিনি আত্মসাত করেন এবং বিদ্যালয়ের সোলার, ব্যাটারি, পানির ট্যাং, পানির পাম্প (মটর), শিক্ষার্থীদের বসা ব্রেঞ্চসহ নানা আসবাবপত্র তিনি নিজ বাড়িতে ব্যবহার করছেন এবং কিছু জিনিসপত্র বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ তুলেন। এসব অভিযোগ সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রধান শিক্ষকের অপসারণসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানায় মানববন্ধনে আসা শিক্ষার্থীদের অভিভাবক, এলাকাবাসী ও সচেতন নাগরিক সমাজ।বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক আবুবক্কর সিদ্দিক, জাহাঙ্গীর হোসেন, আলমগীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, প্রধান শিক্ষক স্যার দীর্ঘদিন ধরে এসব অপকর্ম করলেও কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয় না। কারণ প্রধান শিক্ষক সকলকে ম্যানেজ করে চলেন এবং ক্ষমতাবানদের সঙ্গে সঙ্কতা থাকায় এসব করছেন বলে জানান।তারা আরও বলেন, এর আগে বিদ্যালয়ের এক মহিলা শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি করার অভিযোগ ছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোন ধরনেও ব্যবস্থা নেয়নি। উল্টো ওই ভুক্তভোগী শিক্ষিকাকে বদলি করেন কর্তৃপক্ষ। এখনও প্রধান শিক্ষক স্যারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির। তাই সুষ্ঠু তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।বিদ্যালয়ের সভাপতি মোনছুর আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, আমার স্বাক্ষর জাল করে সরকারি বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষক। অভিযোগ দিলেও কর্তৃপক্ষ কোনও ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি।তিনি আরও বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানি করেন। কাজে সরকারের কাছে আকুল আবেদন এ প্রধান শিক্ষককে কঠোর শাস্তির মাধ্যমে বিদ্যালয় থেকে সরিয়ে দিলে লেখাপড়াসহ নানা সমস্যা সমাধান হবে। তা না হলে দিনদিন আরও খারাপ পর্যায়ে যাবে বলে জানান।অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে মুঠোফোনে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমান অস্বীকার করে বলেন, আমার সহকারি তিনজন শিক্ষকের কারসাজিতে এলাকাবাসী, শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ব্যবহার করছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমি কোন শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি করিনি। তিনি (শিক্ষিকা) আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ায় পরে কর্তৃপক্ষ তাকে (শিক্ষিকা) কে সরিয়ে দিয়েছে। আর বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাত করিনি। তবে আসবাবপত্রের বিষয় জানতে চাইলে তিনি প্রশ্নটি এড়িয়ে যান।এ ব্যাপারে চিলমারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (টিও) আবু সালেহকে একাধীকবার ফোন দিলেও রিসিভ করেননি। পরে পরিচয় দিয়ে বক্তব্য জানতে তার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মেসেজ দিলেও কোনও উত্তর দেননি।
এ প্রসঙ্গে মুঠোফোনে জানতে চাইলে চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, মানববন্ধনের বিষয় শুনেছি, এঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এখনও কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বাংলাদেশি it কোম্পানি

বগুড়ায় হঠাৎ করেই কালেক্টরেট পাবলিক স্কুলের ২২ শিক্ষার্থী অসুস্থ- স্কুল বন্ধ ঘোষণা

x

চিলমারীতে প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা

Update Time : ০১:৫৯:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

লিটন সরকার,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
দুর্নীতি, অনিয়ম, অনুপস্থিতি, সেচ্ছাচারিতা, অসদাচরণ, যৌন হয়রানি ও অর্থ আত্মসাতসহ নানা অভিযোগের কারণে এক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার সকাল ১১ টার দিকে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের খেরুয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সচেতন নাগরিক সমাজের উদ্যোগে ঘন্টা ব্যাপি এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।এর আগে গচ্ছগ্রাম থেকে এলাকাবাসীসহ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সচেতন নাগরিক সমাজের লোকজন প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমানের অপসারণের দাবিতে মিছিল করে খেরুয়ারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এসে ঘন্টা ব্যাপি মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় অংশগ্রহণ করে প্রধান শিক্ষকের নানা অভিযোগ তুলে ধরে বক্তব্য প্রদান করেন এসময় বীর মুক্তিযোদ্বা মো. জামাল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জবেদ আলী, মহর উদ্দিন, ফারুক মিয়া, ওমর দেওয়ানিসহ অনেকই বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, খেরুয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকে তিনি সীমাহীন দুর্নীতি, অনিয়ম করে যাচ্ছেন। এসবের অভিযোগ দিলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, এক মাসে বিদ্যালয়ে ২ থেকে ৩ দিন উপস্থিত থাকলেও বাকি ২৭ দিন অনুপস্থিত থাকেন অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সহকারি শিক্ষকদের সাথে খারাপ আচরণ, খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করেন তিনি। বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানি করেন প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমান বলে অভিযোগ তুলেন বক্তারা।বক্তারা আরও বলেন, প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমান সরকারি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক বরাদ্দের টাকা কাজ না করে তিনি আত্মসাত করেন এবং বিদ্যালয়ের সোলার, ব্যাটারি, পানির ট্যাং, পানির পাম্প (মটর), শিক্ষার্থীদের বসা ব্রেঞ্চসহ নানা আসবাবপত্র তিনি নিজ বাড়িতে ব্যবহার করছেন এবং কিছু জিনিসপত্র বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ তুলেন। এসব অভিযোগ সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রধান শিক্ষকের অপসারণসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানায় মানববন্ধনে আসা শিক্ষার্থীদের অভিভাবক, এলাকাবাসী ও সচেতন নাগরিক সমাজ।বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক আবুবক্কর সিদ্দিক, জাহাঙ্গীর হোসেন, আলমগীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, প্রধান শিক্ষক স্যার দীর্ঘদিন ধরে এসব অপকর্ম করলেও কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নেয় না। কারণ প্রধান শিক্ষক সকলকে ম্যানেজ করে চলেন এবং ক্ষমতাবানদের সঙ্গে সঙ্কতা থাকায় এসব করছেন বলে জানান।তারা আরও বলেন, এর আগে বিদ্যালয়ের এক মহিলা শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি করার অভিযোগ ছিল। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোন ধরনেও ব্যবস্থা নেয়নি। উল্টো ওই ভুক্তভোগী শিক্ষিকাকে বদলি করেন কর্তৃপক্ষ। এখনও প্রধান শিক্ষক স্যারের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে ছাত্রীদের যৌন হয়রানির। তাই সুষ্ঠু তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।বিদ্যালয়ের সভাপতি মোনছুর আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, আমার স্বাক্ষর জাল করে সরকারি বরাদ্দের টাকা উত্তোলন করেন প্রধান শিক্ষক। অভিযোগ দিলেও কর্তৃপক্ষ কোনও ধরনের ব্যবস্থা নেয়নি।তিনি আরও বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যৌন হয়রানি করেন। কাজে সরকারের কাছে আকুল আবেদন এ প্রধান শিক্ষককে কঠোর শাস্তির মাধ্যমে বিদ্যালয় থেকে সরিয়ে দিলে লেখাপড়াসহ নানা সমস্যা সমাধান হবে। তা না হলে দিনদিন আরও খারাপ পর্যায়ে যাবে বলে জানান।অভিযোগের সত্যতা সম্পর্কে মুঠোফোনে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক মসিহুর রহমান অস্বীকার করে বলেন, আমার সহকারি তিনজন শিক্ষকের কারসাজিতে এলাকাবাসী, শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের ব্যবহার করছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আমি কোন শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি করিনি। তিনি (শিক্ষিকা) আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ায় পরে কর্তৃপক্ষ তাকে (শিক্ষিকা) কে সরিয়ে দিয়েছে। আর বরাদ্দকৃত টাকা আত্মসাত করিনি। তবে আসবাবপত্রের বিষয় জানতে চাইলে তিনি প্রশ্নটি এড়িয়ে যান।এ ব্যাপারে চিলমারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (টিও) আবু সালেহকে একাধীকবার ফোন দিলেও রিসিভ করেননি। পরে পরিচয় দিয়ে বক্তব্য জানতে তার হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মেসেজ দিলেও কোনও উত্তর দেননি।
এ প্রসঙ্গে মুঠোফোনে জানতে চাইলে চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, মানববন্ধনের বিষয় শুনেছি, এঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এখনও কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি।