Add more content here...
Dhaka ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস রাজবাড়ীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১২বছর পূর্তি ও ১৩ বছরে পদার্পণ উদযাপন করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের রৌমারীতে কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দিলেন এমপি এ্যাড. বিপ্লব হাসান পলাশ ইউএনও-র সাথে কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষদের মতবিনিময় কালীগঞ্জ উপজেলার গোড়লে মধ্যযোগী কায়দায় বড় ভাবিকে নির্যাতন রৌমারীতে কলেজের বিলসিট ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ভোলায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ ইয়াবাসহ এক নারী আটক ভোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে কিশোরীর আত্মহত্যা
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

হরতাল অবরোধ তাল বাহানা,ড্রেন চলে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের দখলে

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৫২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩
  • ১১৬ Time View

বাদল আহমেদ,নবিগঞ্জ:যাই রান্না করেন, যদি স্বাদ পরিপুর্ন চান, পেঁয়াজ ছাড়া যেনো স্বাদই অপরিপুর্ন। আর যদি সেই পেয়াজ বাসায় নিয়ে আসতে বাহানা করেন,তাহলে তো সেই পরিবার কর্তার আর রক্ষা নেই! বাজারে প্রচুর মজুদ থাকার পর হরতাল অবরোধ বাহানা দিয়ে প্রতিদিন খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের পকেট থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। প্রতিদিন শুধু পেয়াজ নয় এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষ নেই যা প্রতিদিন ১০/ থেকে ৩৫/৪০ টাকা পর্যন্ত দাম বাড়ে না। এদিকে সাধারন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলেন হরতাল অবরোধ এটা একটা বাহানা, এমন কোনো ডিলার নেই এমন কোনো বড় ব্যবসায়ী নেই আপনারা তার গুদাম চেক করলেই বুঝতে পারবেন দাম কেন বাড়ে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা আরও জানান আমরা এই দেশে বসবাস করি। তিন চারদিন হরতাল অবরোধ হলে মজুদ নেই অজুহাত দেখিয়ে প্রতিটা মানুষের পকেট শুন্য করে দেই। উনি এটা ও বলেন হরতাল অবরোধ হতেই পারে, তাই বলে কি ব্যবসায়ী ও স্থানীয় প্রতিনিধিদের কাছে আমরা সাধারন মানুষ জিম্মি হয়ে থাকবো, আরেকজন ব্যবসায়ী নাম না বলা শর্তে উনি জানান, হরতাল অবরোধ সবই সরকার নেতারা জানেন, আর তার সুযোগেই নেতারা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের সংখ্যার বিনিময়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে দিচ্ছেন। আর এটার ভাগ চামচা থেকে আমলা কামলা ও পাচ্ছে। ওই তো একদিকে সরকার সবকিছুর দাম দর ঠিক টাক করে দিলে ও ডিলার ব্যবসায়ীরা এটা মানতে নারাজ, তাহলে এই ব্যবসায়ীদের ক্ষমতার উৎস কি? যে সরকার এর আদেশ অমান্য করছে। এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, বাজারে গিয়ে পরে যাই আরও মহাবিপদে একদিকে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষের যা দাম, মাছ তো অনেক দিন হয় চোখে দেখি নাই, যাই হোক এটার ভাগ্যের লিখন, কিন্তু বাজারের যে অবস্থা মানুষ চলাচলের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্তা করে দিয়েছে সরকার কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এই ড্রেন দখল করে নিয়েছে, এটা দেখার যেনো কেউ নেই, আমরা সাধারন মানুষ কিছু বলতে গেলে এসব ব্যবসায়ীরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করে। সবদিকেই ধুকে ধুকে মার খাচ্ছি আমরা সাধারন মানুষ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বাংলাদেশি it কোম্পানি

বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

x

হরতাল অবরোধ তাল বাহানা,ড্রেন চলে যাচ্ছে ব্যবসায়ীদের দখলে

Update Time : ০৫:৫২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ নভেম্বর ২০২৩

বাদল আহমেদ,নবিগঞ্জ:যাই রান্না করেন, যদি স্বাদ পরিপুর্ন চান, পেঁয়াজ ছাড়া যেনো স্বাদই অপরিপুর্ন। আর যদি সেই পেয়াজ বাসায় নিয়ে আসতে বাহানা করেন,তাহলে তো সেই পরিবার কর্তার আর রক্ষা নেই! বাজারে প্রচুর মজুদ থাকার পর হরতাল অবরোধ বাহানা দিয়ে প্রতিদিন খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের পকেট থেকে হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা। প্রতিদিন শুধু পেয়াজ নয় এমন কোনো নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষ নেই যা প্রতিদিন ১০/ থেকে ৩৫/৪০ টাকা পর্যন্ত দাম বাড়ে না। এদিকে সাধারন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বলেন হরতাল অবরোধ এটা একটা বাহানা, এমন কোনো ডিলার নেই এমন কোনো বড় ব্যবসায়ী নেই আপনারা তার গুদাম চেক করলেই বুঝতে পারবেন দাম কেন বাড়ে। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা আরও জানান আমরা এই দেশে বসবাস করি। তিন চারদিন হরতাল অবরোধ হলে মজুদ নেই অজুহাত দেখিয়ে প্রতিটা মানুষের পকেট শুন্য করে দেই। উনি এটা ও বলেন হরতাল অবরোধ হতেই পারে, তাই বলে কি ব্যবসায়ী ও স্থানীয় প্রতিনিধিদের কাছে আমরা সাধারন মানুষ জিম্মি হয়ে থাকবো, আরেকজন ব্যবসায়ী নাম না বলা শর্তে উনি জানান, হরতাল অবরোধ সবই সরকার নেতারা জানেন, আর তার সুযোগেই নেতারা ও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের সংখ্যার বিনিময়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করে দিচ্ছেন। আর এটার ভাগ চামচা থেকে আমলা কামলা ও পাচ্ছে। ওই তো একদিকে সরকার সবকিছুর দাম দর ঠিক টাক করে দিলে ও ডিলার ব্যবসায়ীরা এটা মানতে নারাজ, তাহলে এই ব্যবসায়ীদের ক্ষমতার উৎস কি? যে সরকার এর আদেশ অমান্য করছে। এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, বাজারে গিয়ে পরে যাই আরও মহাবিপদে একদিকে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনী জিনিষের যা দাম, মাছ তো অনেক দিন হয় চোখে দেখি নাই, যাই হোক এটার ভাগ্যের লিখন, কিন্তু বাজারের যে অবস্থা মানুষ চলাচলের জন্য ড্রেনেজ ব্যবস্তা করে দিয়েছে সরকার কিন্তু স্থানীয় ব্যবসায়ীরা এই ড্রেন দখল করে নিয়েছে, এটা দেখার যেনো কেউ নেই, আমরা সাধারন মানুষ কিছু বলতে গেলে এসব ব্যবসায়ীরা আমাদের সাথে দুর্ব্যবহার করে। সবদিকেই ধুকে ধুকে মার খাচ্ছি আমরা সাধারন মানুষ।