Add more content here...
Dhaka ০৮:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস রাজবাড়ীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১২বছর পূর্তি ও ১৩ বছরে পদার্পণ উদযাপন করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের রৌমারীতে কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দিলেন এমপি এ্যাড. বিপ্লব হাসান পলাশ ইউএনও-র সাথে কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষদের মতবিনিময় কালীগঞ্জ উপজেলার গোড়লে মধ্যযোগী কায়দায় বড় ভাবিকে নির্যাতন রৌমারীতে কলেজের বিলসিট ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ভোলায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ ইয়াবাসহ এক নারী আটক ভোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে কিশোরীর আত্মহত্যা
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

রৌমারীতে পিআইও’র বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:০৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৫৬ Time View

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রাম জেলা রৌমারীর পিআইও মেশকাতুর রহমানের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
সাংবাদিকগণ প্রকল্পের তালিকা চেয়ে তথ্য অধিকার আইনে দরখাস্ত দিলেও দুর্নীতি ঢাকতে প্রকল্পের তালিকা দিতে টালবাহানা। প্রকল্পের রস চুষে নিয়ে অবশেষে বদলী। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রকল্পের তালিকা চাইলে তিনিও দেই দিবো বলে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে। এমন সভাবে সাংবাদিকগণ ক্ষোভ
প্রকাশ করেছে।রৌমারী উপজেলায় গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণা বেক্ষণ কর্মসূচীর মধ্যে মক্তব, মাদ্রাসা, আসবাব পত্র, রাস্তা
ঘাট, মাঠে মাটি ভরাটসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের জন্য সরকার কাবিটা, কাবিখা ও টিআর প্রকল্পের বরাদ্দ দিয়ে থাকে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে সভাপতি ইউপি সদস্য, প্রতিষ্ঠানের সভাপতি বা পছন্দনীয় একজন থাকেন। কোথাও কাজ হয়েছে নামে মাত্র। কোথাও কিছু কাজ হয়েছে মঙ্গার শ্রমীক দিয়ে। কাজ করতে গরিমশি হলেও বরাদ্দের অর্থ উত্তোলনে আত্মসাৎ করতে ভুল হয়নি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, প্রকল্প কাজের অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেশকাতুর রহমানের নিকট ২০২২ ও ২০২৩
অর্থ বছরে ১ম, ২য় ও ৩য় পর্যায়, যথাক্রমে কাবিটা, কাবিখা ও টিআর প্রকল্প গুলির তালিকা চেয়ে ফরম ’ক’ তথ্য প্রাপ্তির আবেদনপত্র দেয়া হয়েছে। আবেদনের ২ (দুই) মাস অতিবাহিত হলেও তালিকা না দিয়ে অনিয়ম দুর্নীতি ঢাকতে বিভিন্ন টালবাহানা করে যাচ্ছেন তিনি। এদিকে সুত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রকল্প
বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেশকাতুর রহমান রৌমারী কর্মস্থল থেকে অন্যত্র বদলী হলেও ২ মাস বিভিন্ন অজুহাতে না গিয়ে, প্রকল্প সভাপতিদের নিকট ৩০% প্রকল্পের রস চুষে নিয়ে রৌমারী কর্মস্থল ছেড়ে গেলেন। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খানের নিকটও প্রকল্পের তালিকা বারবার চেয়েও দেই দিচ্ছি বলে
দিন পার করছেন। তিনিও গত ২৭ সেপ্টেম্বর রৌমারী উপজেলা কর্মস্থল থেকে উলিপুর উপজেলা কর্মস্থলে বদলী
হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনিও রয়েছেন রৌমারী উপজেলা কর্মস্থলে।সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক জুনের মধ্যেই সকল প্রকল্পের কাজ শেষ করেই বিল উত্তোলন করার কথা থাকলেও,
জুনের আগে কাজ শেষ না করে, প্রকল্পের অর্থ বাস্তবায়ন অফিস একাউন্ট হিসাব নম্বরে ব্যাংকে বিডি করে রাখা হয়। জুনের ৪ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো অনেক প্রকল্পের টাকা দিতে দেখা গেছে। এ জন্য কমিশন দিতে হয়েছে ৩০%। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রকল্প সভাপতিদের অভিযোগে এসব দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সংক্রান্ত কিছু কিছু প্রকল্পের অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত
দেওয়া হয়েছে এবং কিছু কিছু প্রকল্পের সভাপতির বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রীয়াধীন রয়েছে বলেও সূত্রে জানা
গেছে। রৌমারী উপজেলায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ণে ব্যাপক অনিয়মের বিষয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিশকাতুর রহমান এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরেজমিন তথ্য সঠিক হয়ে নিউজ দেন সমস্যা
নেই। রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমি জানি কাজ হওয়ার পর অর্থ ছাড় দেয়া হয়। তবে এবিষয়ে কোন অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বাংলাদেশি it কোম্পানি

বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

x

রৌমারীতে পিআইও’র বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ

Update Time : ০৬:০৮:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রাম জেলা রৌমারীর পিআইও মেশকাতুর রহমানের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
সাংবাদিকগণ প্রকল্পের তালিকা চেয়ে তথ্য অধিকার আইনে দরখাস্ত দিলেও দুর্নীতি ঢাকতে প্রকল্পের তালিকা দিতে টালবাহানা। প্রকল্পের রস চুষে নিয়ে অবশেষে বদলী। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট প্রকল্পের তালিকা চাইলে তিনিও দেই দিবো বলে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে। এমন সভাবে সাংবাদিকগণ ক্ষোভ
প্রকাশ করেছে।রৌমারী উপজেলায় গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণা বেক্ষণ কর্মসূচীর মধ্যে মক্তব, মাদ্রাসা, আসবাব পত্র, রাস্তা
ঘাট, মাঠে মাটি ভরাটসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের জন্য সরকার কাবিটা, কাবিখা ও টিআর প্রকল্পের বরাদ্দ দিয়ে থাকে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে সভাপতি ইউপি সদস্য, প্রতিষ্ঠানের সভাপতি বা পছন্দনীয় একজন থাকেন। কোথাও কাজ হয়েছে নামে মাত্র। কোথাও কিছু কাজ হয়েছে মঙ্গার শ্রমীক দিয়ে। কাজ করতে গরিমশি হলেও বরাদ্দের অর্থ উত্তোলনে আত্মসাৎ করতে ভুল হয়নি। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, প্রকল্প কাজের অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেশকাতুর রহমানের নিকট ২০২২ ও ২০২৩
অর্থ বছরে ১ম, ২য় ও ৩য় পর্যায়, যথাক্রমে কাবিটা, কাবিখা ও টিআর প্রকল্প গুলির তালিকা চেয়ে ফরম ’ক’ তথ্য প্রাপ্তির আবেদনপত্র দেয়া হয়েছে। আবেদনের ২ (দুই) মাস অতিবাহিত হলেও তালিকা না দিয়ে অনিয়ম দুর্নীতি ঢাকতে বিভিন্ন টালবাহানা করে যাচ্ছেন তিনি। এদিকে সুত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রকল্প
বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মেশকাতুর রহমান রৌমারী কর্মস্থল থেকে অন্যত্র বদলী হলেও ২ মাস বিভিন্ন অজুহাতে না গিয়ে, প্রকল্প সভাপতিদের নিকট ৩০% প্রকল্পের রস চুষে নিয়ে রৌমারী কর্মস্থল ছেড়ে গেলেন। অন্যদিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খানের নিকটও প্রকল্পের তালিকা বারবার চেয়েও দেই দিচ্ছি বলে
দিন পার করছেন। তিনিও গত ২৭ সেপ্টেম্বর রৌমারী উপজেলা কর্মস্থল থেকে উলিপুর উপজেলা কর্মস্থলে বদলী
হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনিও রয়েছেন রৌমারী উপজেলা কর্মস্থলে।সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক জুনের মধ্যেই সকল প্রকল্পের কাজ শেষ করেই বিল উত্তোলন করার কথা থাকলেও,
জুনের আগে কাজ শেষ না করে, প্রকল্পের অর্থ বাস্তবায়ন অফিস একাউন্ট হিসাব নম্বরে ব্যাংকে বিডি করে রাখা হয়। জুনের ৪ মাস অতিবাহিত হলেও এখনো অনেক প্রকল্পের টাকা দিতে দেখা গেছে। এ জন্য কমিশন দিতে হয়েছে ৩০%। নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রকল্প সভাপতিদের অভিযোগে এসব দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সংক্রান্ত কিছু কিছু প্রকল্পের অর্থ সরকারি কোষাগারে ফেরত
দেওয়া হয়েছে এবং কিছু কিছু প্রকল্পের সভাপতির বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রীয়াধীন রয়েছে বলেও সূত্রে জানা
গেছে। রৌমারী উপজেলায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ণে ব্যাপক অনিয়মের বিষয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিশকাতুর রহমান এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, সরেজমিন তথ্য সঠিক হয়ে নিউজ দেন সমস্যা
নেই। রৌমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমি জানি কাজ হওয়ার পর অর্থ ছাড় দেয়া হয়। তবে এবিষয়ে কোন অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।