Add more content here...
Dhaka ১০:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস রাজবাড়ীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১২বছর পূর্তি ও ১৩ বছরে পদার্পণ উদযাপন করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের রৌমারীতে কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দিলেন এমপি এ্যাড. বিপ্লব হাসান পলাশ ইউএনও-র সাথে কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষদের মতবিনিময় কালীগঞ্জ উপজেলার গোড়লে মধ্যযোগী কায়দায় বড় ভাবিকে নির্যাতন রৌমারীতে কলেজের বিলসিট ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ভোলায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ ইয়াবাসহ এক নারী আটক ভোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে কিশোরীর আত্মহত্যা
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

ডিমলায় সমাজসেবক এর উপর মিথ্যা মামলা দিয়ে মানহানি ও হয়রানির অভিযোগ

মোঃ হাসানুর রহমান মোহন,নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে মানহানি ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে এক গৃহবধূ মোছা: জেসমিন আক্তার (৩৬) বিরুদ্ধে।

জানা যায়, ডিমলা উপজেলার ১নং পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের বাসিন্দা মোঃ ওবায়দুল ইসলামের স্ত্রী মোছা: জেসমিন আক্তার (৩৬) বাদী হয়ে অভিযোগ করেন। গত ১০ সেপ্টেম্বর/২০২৩ পিটিশন ১৩৮/২৩, বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-০২ নীলফামারী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, মোছাঃ জেসমিন আক্তার এর মেয়ে ছাতনাই উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী মোছাঃ মেঘলা আক্তার (১৬) কে ধর্ষনের চেষ্টা করে মর্মে ৪ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক তিনি বিজ্ঞ আদালতে মামলা করেন৷ অভিযুক্ত ৪ জন হলেন মোঃ নুর আলম, মোঃ নাসিরুল আলম (নাসু), আবু তৈয়ব আলী এবং আবু সায়েদ। এই অভিযোগে মোছাঃ জেসমিন আক্তার তার মেয়ে মোছাঃ মেঘলা আক্তার সহ আরো ২জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করেন। অপর দু’জন সাক্ষীগণ হলেন মোঃ তাইজুল ইসলাম এবং ছালেহা বেগম। এঘটনার প্রেক্ষিতে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে জানা যায়: অভিযুক্ত নাসিরুল ইসলাম নাসু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও সমাজসেবক, আবু তৈয়ব আলী – দলিল লেখক ও সমাজসেবক, মোঃ আবু সায়েদ – পল্লী চিকিৎসক ও সাবেক ইউপি সদস্য । ঘটনার বিষয়ে অভিযোগে উল্লেখিত ২নং সাক্ষী মোঃ তাইজুল ইসলামের কাছে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে মোঃ তাইজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন “আমি এ বিষয়ে কিছু জানিনা, আমি কিছুই দেখি নাই, আমি নিজেও জানিনা যে আমি একজন সাক্ষী! আমাকে মিথ্যাভাবে সাক্ষী করানো হয়েছে, আমি ঘটনাস্হলে যাইনাই বরং আমি নিজের বাড়িতেই ছিলাম।” অভিযোগে উল্লেখিত ৩য় সাক্ষী মোছাঃ ছালেহা বেগম এর কাছে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন “আমি মহিলা মানুষ ঘরের বাহিরে যাইনা, মেঘলা ও তার মা জেসমিন আমাকে মিথ্যা সাক্ষী বানাইছে, আমি এই ঘটনার কিছুই দেখিনাই, তাছাড়া যাদের নাম শুনি তারা সবাই সমাজের সম্মানীয় ব্যাক্তি”।

এ বিষয়ে আব্দুল হক, সাংবাদিকদের জানান, মোছাঃ মেঘলা আক্তার ৭ম শ্রেণীর একজন ছাত্রী। সে স্কুলে আসা যাওয়ার পথে প্রায় সময় নুর আলম কে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গী মাধ্যমে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে। নুর আলম ২সন্তানের জনক ও তার স্ত্রী আছে। মেঘলা আক্তারের এসব আচার-আচরণে বিরক্ত হয়ে মেঘলার বিরুদ্ধে সংবাদকর্মীদের কাছে অভিযোগ করে। আমরা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ গত ২৬ আগষ্ট ২০২৩ স্হানীয় কিশোর-কিশোরী ক্লাবে বিষয়টি মীমাংসা করে দেয়। পরবর্তীতে পুনরায় মেঘলা আক্তার নুর আলমের ক্ষতি সাধনের পরিকল্পনা করেন ।এরই ধারাবাহিকতায় গত ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা সদস্য মোছাঃ রাশিদা বেগমের বাড়িতে গ্রাম্য সালীশের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করেন৷ এসময় (মোঃ নাসিরুল ইসলাম), মোছাঃ রাশিদা বেগম(সংরক্ষিত ইউপি সদস্য), মোঃ আইনুল ইসলাম (ইউপি সদস্য) , এক্স সার্জন (অবসারপ্রাপ্ত) শিমুল, মোঃ সাইদুজ্জামান, মোঃ হাসানুর রহমান, সহ স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সেই সময় মোছাঃ মেঘলা আক্তার এর পিতা মোঃ ওবায়দুল ইসলাম ও মাতা মোছাঃ জেসমিন আক্তার অন্যায়ভাবে ২লক্ষ টাকা দাবি করেন অন্যথায় মামলা করবেন বলে হুমকী দেন। সেইদিন সভাস্থলে উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিগন বিষয়টি ২য় দফায় সমাধান করে দেন। কিন্তু মেঘলা আক্তারের মা উক্ত মীমাংসা অমান্য করে ডিমলা থানা / নীলফামারি বিজ্ঞ আদালতে তাদের নামে মিথ্যা মামলা করে হয়রানি করেন৷

মেয়র বাবা মোঃ ওবায়দুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোছা: জেসমিন আক্তার জানান মেঘলা আক্তার ৭ম শ্রেণীর একজন ছাত্রী। সে স্কুল থেকে বাড়ী আসার সময়
মোঃ নুর আলম মেয়ের কাজ থেকে মোবাইল নাম্বার চান বলে যানান।

সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ কেন্দ্রয় কমিটি ঢাকা,সভাপতি ৭১এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ রংপুর বিভাগ,মোঃছপিয়ার রহমান জানান মিথ্যা মামলা কে নিয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ লাইচুর রহমানের নামে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে কিছু মিডিয়া,তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এই বিষয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ লাইছুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ভুক্তভুগির পরিবার থেকে অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় আইনগত নেওয়া হবে মর্মে জানান।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বাংলাদেশি it কোম্পানি

বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

x

ডিমলায় সমাজসেবক এর উপর মিথ্যা মামলা দিয়ে মানহানি ও হয়রানির অভিযোগ

Update Time : ০৭:৫৯:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৩

মোঃ হাসানুর রহমান মোহন,নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে মানহানি ও হয়রানির অভিযোগ উঠেছে এক গৃহবধূ মোছা: জেসমিন আক্তার (৩৬) বিরুদ্ধে।

জানা যায়, ডিমলা উপজেলার ১নং পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের বাসিন্দা মোঃ ওবায়দুল ইসলামের স্ত্রী মোছা: জেসমিন আক্তার (৩৬) বাদী হয়ে অভিযোগ করেন। গত ১০ সেপ্টেম্বর/২০২৩ পিটিশন ১৩৮/২৩, বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-০২ নীলফামারী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ সুত্রে জানা যায়, মোছাঃ জেসমিন আক্তার এর মেয়ে ছাতনাই উচ্চ বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণীর ছাত্রী মোছাঃ মেঘলা আক্তার (১৬) কে ধর্ষনের চেষ্টা করে মর্মে ৪ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক তিনি বিজ্ঞ আদালতে মামলা করেন৷ অভিযুক্ত ৪ জন হলেন মোঃ নুর আলম, মোঃ নাসিরুল আলম (নাসু), আবু তৈয়ব আলী এবং আবু সায়েদ। এই অভিযোগে মোছাঃ জেসমিন আক্তার তার মেয়ে মোছাঃ মেঘলা আক্তার সহ আরো ২জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করেন। অপর দু’জন সাক্ষীগণ হলেন মোঃ তাইজুল ইসলাম এবং ছালেহা বেগম। এঘটনার প্রেক্ষিতে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে জানা যায়: অভিযুক্ত নাসিরুল ইসলাম নাসু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও সমাজসেবক, আবু তৈয়ব আলী – দলিল লেখক ও সমাজসেবক, মোঃ আবু সায়েদ – পল্লী চিকিৎসক ও সাবেক ইউপি সদস্য । ঘটনার বিষয়ে অভিযোগে উল্লেখিত ২নং সাক্ষী মোঃ তাইজুল ইসলামের কাছে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে মোঃ তাইজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন “আমি এ বিষয়ে কিছু জানিনা, আমি কিছুই দেখি নাই, আমি নিজেও জানিনা যে আমি একজন সাক্ষী! আমাকে মিথ্যাভাবে সাক্ষী করানো হয়েছে, আমি ঘটনাস্হলে যাইনাই বরং আমি নিজের বাড়িতেই ছিলাম।” অভিযোগে উল্লেখিত ৩য় সাক্ষী মোছাঃ ছালেহা বেগম এর কাছে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন “আমি মহিলা মানুষ ঘরের বাহিরে যাইনা, মেঘলা ও তার মা জেসমিন আমাকে মিথ্যা সাক্ষী বানাইছে, আমি এই ঘটনার কিছুই দেখিনাই, তাছাড়া যাদের নাম শুনি তারা সবাই সমাজের সম্মানীয় ব্যাক্তি”।

এ বিষয়ে আব্দুল হক, সাংবাদিকদের জানান, মোছাঃ মেঘলা আক্তার ৭ম শ্রেণীর একজন ছাত্রী। সে স্কুলে আসা যাওয়ার পথে প্রায় সময় নুর আলম কে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গী মাধ্যমে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে। নুর আলম ২সন্তানের জনক ও তার স্ত্রী আছে। মেঘলা আক্তারের এসব আচার-আচরণে বিরক্ত হয়ে মেঘলার বিরুদ্ধে সংবাদকর্মীদের কাছে অভিযোগ করে। আমরা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ গত ২৬ আগষ্ট ২০২৩ স্হানীয় কিশোর-কিশোরী ক্লাবে বিষয়টি মীমাংসা করে দেয়। পরবর্তীতে পুনরায় মেঘলা আক্তার নুর আলমের ক্ষতি সাধনের পরিকল্পনা করেন ।এরই ধারাবাহিকতায় গত ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা সদস্য মোছাঃ রাশিদা বেগমের বাড়িতে গ্রাম্য সালীশের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি করার চেষ্টা করেন৷ এসময় (মোঃ নাসিরুল ইসলাম), মোছাঃ রাশিদা বেগম(সংরক্ষিত ইউপি সদস্য), মোঃ আইনুল ইসলাম (ইউপি সদস্য) , এক্স সার্জন (অবসারপ্রাপ্ত) শিমুল, মোঃ সাইদুজ্জামান, মোঃ হাসানুর রহমান, সহ স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সেই সময় মোছাঃ মেঘলা আক্তার এর পিতা মোঃ ওবায়দুল ইসলাম ও মাতা মোছাঃ জেসমিন আক্তার অন্যায়ভাবে ২লক্ষ টাকা দাবি করেন অন্যথায় মামলা করবেন বলে হুমকী দেন। সেইদিন সভাস্থলে উপস্থিত গন্যমান্য ব্যক্তিগন বিষয়টি ২য় দফায় সমাধান করে দেন। কিন্তু মেঘলা আক্তারের মা উক্ত মীমাংসা অমান্য করে ডিমলা থানা / নীলফামারি বিজ্ঞ আদালতে তাদের নামে মিথ্যা মামলা করে হয়রানি করেন৷

মেয়র বাবা মোঃ ওবায়দুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মোছা: জেসমিন আক্তার জানান মেঘলা আক্তার ৭ম শ্রেণীর একজন ছাত্রী। সে স্কুল থেকে বাড়ী আসার সময়
মোঃ নুর আলম মেয়ের কাজ থেকে মোবাইল নাম্বার চান বলে যানান।

সাংগঠনিক সম্পাদক বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সংসদ কেন্দ্রয় কমিটি ঢাকা,সভাপতি ৭১এর সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ রংপুর বিভাগ,মোঃছপিয়ার রহমান জানান মিথ্যা মামলা কে নিয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ লাইচুর রহমানের নামে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে কিছু মিডিয়া,তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

এই বিষয়ে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ লাইছুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ভুক্তভুগির পরিবার থেকে অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় আইনগত নেওয়া হবে মর্মে জানান।