![](https://crimetalash.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
মোঃ ইলিয়াস মোল্লা,ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: আজ দশ (১০ ই জুন) রোজ সোমবার ২০২৪ ইং।
গাজীপুরের টঙ্গীর ঐতিহ্যবাহী এক বিশাল গরু ছাগলের হাট।
গাজীপুরের টঙ্গির পূর্ব থানাধীন ৪৬ ও ৫৬ নং ওয়ার্ডের মধ্যবর্তী স্থান ময়মনসিংহ ঢাকা রোড হয়ে চেরাগ আলী ও মেঘনা টেক্সটাইল মিল গেট পিনাকি গার্মেন্টস এবং মা টাওয়ার ও ন্যাশনাল টিউব মিল সংলগ্ন এলাকায় এক বিশাল গরু ছাগলের হাট।
ঈদ আসতে না আসতেই জমে উঠেছে দেশের প্রতিটি হাটবাজারে গ্রামে গঞ্জে শহরের আনাচে-কানাচে গরু ছাগলের হাট। উক্ত হাটে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের নিরাপত্তার স্বার্থে মার্কেটের প্রতিটি মূল ফটকে রয়েছে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা এবং রয়েছেন সার্বক্ষণিক নিরাপত্তায় রয়েছেন আমাদের বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাও। এবং সেই কোরবানির হাটে আরো রয়েছেন বাজারের প্রতিটি মুরের মূল ফটকে একটি করে হাসিল ঘর। যারা কোরবানি কিনবেন অর্থাৎ ক্রয় করবেন সকলেই আপনার পবিত্র কুরবানী কিনে হাসিল করার সুবিধা রয়েছে তাই সকালে হাসিল করে যাবেন। কেউ হাসিল না করে আপনার পবিত্র কুরবানীকে নষ্ট করবেন না।।আসছে ঈদ মুসলমানের আনন্দের দিন কোরবানির পবিত্র ঈদুল আযহার আনন্দ এই আনন্দে যে সকল সমর্থন বাসীরা রয়েছে তারা তাদের সমর্থ্য অনুযায়ী কোরবানি কিনবেন এবং পবিত্র ঈদুল আযহার নামাজ শেষ করে তা কুরবানী করবেন আল্লাহর নামে। তাই সকালেই যার যার চাহিদা ও আর্থিক অনুযায়ী কোরবানি ইতিমধ্যে কেনাকাটা শুরু করেছেন তেমনি রঙ্গের ঐতিহ্যবাহী কোরবানির হাটেও গরু ছাগল মহিষ ভেড়া ইত্যাদি কেনা বাটা শুরু হয়েছে। উক্ত হাটে ছোট বড় গরু মহিষ ছাগল ভেড়া সুলভ মূল্যে ক্রয় বিক্রয় চলিতেছে। তবে গ্রামের তুলনায় শহরে একটু বেচা বিক্রি বর্তমানে কম হবে হচ্ছে কারণ শহরে গ্রামের তুলনায় কোরবানির পশু রাখার একটু কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে বিধায় অনেকেই কুরবানী কিনবেন ঈদ সংলগ্ন মার্কেট থেকে। এবং পুরো বাজার ঘুরে দেখা গেছে এবং অনেক পাইকারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে যে এখনও পর্যন্ত তেমন একটা বেচা বিক্রি শুরু হয়নি তবে ওনার আশাবাদী। আরো দুই এক দিন পর অর্থাৎ ঈদ কাছাকাছি চলে আসলে হয়তোবা একটু বেশি বেচার বিক্রি শুরু হবে।এই কোরবানি মানে পশু কোরবানি নয় এই কুরবানী করার আগে মনের পশুকে কুরবানী করাই মূল বিষয়। সমাজে যাদের যারা বিত্তবান তাদের উপর এই কুরবানী ফরজ কারণ আমাদের মুসলমানের আদি পিতা জাতির পিতা হযরত ইব্রাহিম (আঃ) তার প্রিয় সন্তান হযরত ইসমাইল (আঃ) কে কুরবানী করেছিলেন আল্লাহর নামে বিধায় আজ আমাদের উপর এই কুরবানী ফরজ করে দিয়েছেন আল্লাহ তা’আলা। তাই আমরা কোরবানির পশুর সাথে সাথে মনের পশুকে কুরবানী করব এই উদ্দেশ্যে কোরবানি করব ইনশাল্লাহ। আল্লাহপাক যেন আমাদের সকলের কুরবানীকে কবুল করেন।