Add more content here...
Dhaka ০৯:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস রাজবাড়ীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম (বিএমএসএফ) এর ১২বছর পূর্তি ও ১৩ বছরে পদার্পণ উদযাপন করা হয়েছে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের রৌমারীতে কাঠের ব্রিজ নির্মাণ করে দিলেন এমপি এ্যাড. বিপ্লব হাসান পলাশ ইউএনও-র সাথে কারিগরি কলেজের অধ্যক্ষদের মতবিনিময় কালীগঞ্জ উপজেলার গোড়লে মধ্যযোগী কায়দায় বড় ভাবিকে নির্যাতন রৌমারীতে কলেজের বিলসিট ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ ভোলায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবাসহ এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ ইয়াবাসহ এক নারী আটক ভোলায় মায়ের সাথে অভিমান করে কিশোরীর আত্মহত্যা
নোটিশঃ
প্রিয়" পাঠকগণ", "শুভাকাঙ্ক্ষী" ও প্রতিনিধিদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে:- কিছুদিন যাবত কিছু প্রতারক চক্র দৈনিক ক্রাইম তালাশ এর নাম ব্যবহার করে প্রতিনিধি নিয়োগ ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তার সাথে একটি সক্রিয় চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন গ্রুপ বিভিন্ন ভাবে "দৈনিক ক্রাইম তালাশ"কে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মনে রাখবেন "দৈনিক ক্রাইম তালাশ" এর অফিসিয়াল পেজ বা নিম্নের দুটি নাম্বার ব্যাতিত কোন রকম লেনদেনে জড়াবেন না। মোবাইল: 01867329107 হটলাইন: 01935355252

আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ঠান্ডা জনিত রোগে শিশুরাই বেশি

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:২৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • ৯৯ Time View

মো:সাদেকুল ইসলাম,জেলা প্রতিনিধি,লালমনিরহাট:লালমনিরহাটের আদিতমারীতে তীব্র শীতে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত রোগ। লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় পৌষের শেষে শীতের তীব্রতার সঙ্গে বেড়েই চলছে ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট। ঘন কুয়াশা ও তীব্র ঠান্ডায় বেশির ভাগই আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা। ৫০শয্যার হাসপাতালে গত ১৩ দিনে প্রায় শতাধিক ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট রোগী ভর্তি হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা বহি বিভাগের চিকিৎসা নিয়ে আরো প্রায় তিন শতাধিক। এছাড়াও অনেকে বিভিন্ন ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র বেসরকারি হাসপাতাল চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ পত্র ছাড়াও ঔষধ এর দোকানগুলোতে ভীর লক্ষ্য করা যাচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ডায়রিয়া রোগের চাপ সামলাতেও হিমশিম খাচ্ছেন। ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ড না থাকায় রোগীদের মেজেও বারান্দায় বিছানা পেতে থাকতে হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে গত পহেলা জানুয়ারি থেকে ১৩ই জানুয়ারি পর্যন্ত ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে শতাধিক। এসব রোগীর মধ্যে শিশুর সংখ্যায় বেশি। অনেকে আবার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।অনেকেই আবার নতুন করে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন হাসপাতাল ছাড়ছে ১০থেকে ১৫ জন প্রতিদিন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০জন। বিভিন্ন উপজেলা থেকেও রোগীরা এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ এসে ভর্তি হচ্ছে। এদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত জাকারিয়া ইসলাম গ্রাম বাসিনটারী আদিতমারী।শিশু জাকারিয়ার মা জান্নাতী বেগম বলেন শীতের কারণে আমার ছেলের এই অবস্থা। সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা জনক অবস্থায় রয়েছেন শাহিনুর আলমের তিন সন্তান সিনহা রাইয়ান নাইমা। তিন সন্তানের জনক শাহিনুর ইসলাম বলেন গত দুইদিন থেকে বাচ্চাদের অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে। আদিতমারী হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স ফারহানা সরকার বলেন ঠান্ডা জনিত কারণে ডায়রিয়া ও বমি রোগের সংখ্যা বেশি। হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা ডাক্তার বিক্রমচন্দ্র রায়ের সঙ্গে কথা বলা হলে তিনি বলেন গতবছরের তুলনায় এবছর ঠান্ডা বেশি হওয়ায় ঠান্ডা জনিত কারণে শিশু বাচ্চাদের ডায়রিয়া বমি ও পাতলা পায়খানা বেশি হচ্ছে আমরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যথাসাধ্য চেষ্টা করছি চিকিৎসা প্রদান ও পরামর্শ প্রদানের। ডাক্তার বিক্রমচন্দ্র রায় বলেন রোগীরা যেভাবেই হাসপাতালে থাকুক না কেন তাদের চিকিৎসার কোন ত্রুটি হচ্ছে না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

বাংলাদেশি it কোম্পানি

বালিয়াকান্দিতে ১৫ লক্ষ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারী ও কারেন্টজাল  আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

x

আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ঠান্ডা জনিত রোগে শিশুরাই বেশি

Update Time : ০৬:২৮:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪

মো:সাদেকুল ইসলাম,জেলা প্রতিনিধি,লালমনিরহাট:লালমনিরহাটের আদিতমারীতে তীব্র শীতে বাড়ছে ঠান্ডা জনিত রোগ। লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় পৌষের শেষে শীতের তীব্রতার সঙ্গে বেড়েই চলছে ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট। ঘন কুয়াশা ও তীব্র ঠান্ডায় বেশির ভাগই আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা। ৫০শয্যার হাসপাতালে গত ১৩ দিনে প্রায় শতাধিক ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্ট রোগী ভর্তি হয়েছে। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা বহি বিভাগের চিকিৎসা নিয়ে আরো প্রায় তিন শতাধিক। এছাড়াও অনেকে বিভিন্ন ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র বেসরকারি হাসপাতাল চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ পত্র ছাড়াও ঔষধ এর দোকানগুলোতে ভীর লক্ষ্য করা যাচ্ছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ডায়রিয়া রোগের চাপ সামলাতেও হিমশিম খাচ্ছেন। ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ড না থাকায় রোগীদের মেজেও বারান্দায় বিছানা পেতে থাকতে হচ্ছে। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে গত পহেলা জানুয়ারি থেকে ১৩ই জানুয়ারি পর্যন্ত ডায়রিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে শতাধিক। এসব রোগীর মধ্যে শিশুর সংখ্যায় বেশি। অনেকে আবার সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছে।অনেকেই আবার নতুন করে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিদিন হাসপাতাল ছাড়ছে ১০থেকে ১৫ জন প্রতিদিন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০জন। বিভিন্ন উপজেলা থেকেও রোগীরা এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ এসে ভর্তি হচ্ছে। এদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত জাকারিয়া ইসলাম গ্রাম বাসিনটারী আদিতমারী।শিশু জাকারিয়ার মা জান্নাতী বেগম বলেন শীতের কারণে আমার ছেলের এই অবস্থা। সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা জনক অবস্থায় রয়েছেন শাহিনুর আলমের তিন সন্তান সিনহা রাইয়ান নাইমা। তিন সন্তানের জনক শাহিনুর ইসলাম বলেন গত দুইদিন থেকে বাচ্চাদের অসুস্থতার কারণে হাসপাতালে। আদিতমারী হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স ফারহানা সরকার বলেন ঠান্ডা জনিত কারণে ডায়রিয়া ও বমি রোগের সংখ্যা বেশি। হাসপাতালে দায়িত্বে থাকা ডাক্তার বিক্রমচন্দ্র রায়ের সঙ্গে কথা বলা হলে তিনি বলেন গতবছরের তুলনায় এবছর ঠান্ডা বেশি হওয়ায় ঠান্ডা জনিত কারণে শিশু বাচ্চাদের ডায়রিয়া বমি ও পাতলা পায়খানা বেশি হচ্ছে আমরা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যথাসাধ্য চেষ্টা করছি চিকিৎসা প্রদান ও পরামর্শ প্রদানের। ডাক্তার বিক্রমচন্দ্র রায় বলেন রোগীরা যেভাবেই হাসপাতালে থাকুক না কেন তাদের চিকিৎসার কোন ত্রুটি হচ্ছে না।